পোস্টগুলি

আমার চুদাচুদির ভিডিও দেখতে চাইলে ছবির উপর ক্লিক করুন

ছবি
১. ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে। ২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে। ৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে। ৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে। ৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে। ৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান। ৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান। ৮. তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। ৯. যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখু...

আজ বাগানে চুদাচুদি করলাম ভিডিওটি দেখতে চাইলে আমার ছবির উপর ক্লিক করুন

ছবি
স্ট্রোক প্রতিরোধ চা পান করতে হবে। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি। অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর। পেঁয়াজ হাঁপানিতে  রোগীদের শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। পেটের পীড়ায় খাওয়া যেতে পারে কলা ও আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে। ঠাণ্ডয় রসুন খেলে অনেকটা উপশম পাওয়া যায়। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য ও বাঁধাকপি কার্যকর। আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে। নানাগুণের অধিকারী মধু। অসাড়তা, গলাব্যথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর।

আজ বাগানে চুদাচুদি করলাম ভিডিওটি দেখতে চাইলে আমার ছবির উপর ক্লিক করুন

ছবি
স্ট্রোক প্রতিরোধ চা পান করতে হবে। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি। অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর। পেঁয়াজ হাঁপানিতে  রোগীদের শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। পেটের পীড়ায় খাওয়া যেতে পারে কলা ও আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে। ঠাণ্ডয় রসুন খেলে অনেকটা উপশম পাওয়া যায়। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য ও বাঁধাকপি কার্যকর। আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে। নানাগুণের অধিকারী মধু। অসাড়তা, গলাব্যথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর।

আজ চুদাচুদি করলাম । ভিডিওটি দেখতে চাইলে আমার ছবির উপর ক্লিক করুন

ছবি
১) আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে নিয়মিত প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। এতে করে দেখা যাবে খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হতে শুরু করছে। (আসল ভিডিওটি দেখতে নিচে যান) ২) হাত পায়ের সৌন্দর্য অক্ষুন্ন রাখতে চাইলে হাতে ও পায়ে নিয়মিত আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে করে আগের থেকে হাত ও পা অনেক বেশী ফর্সা দেখাবে এবং কালো দাগগুলো দূর হবে খুব সহজে। (আসল ভিডিওটি দেখতে নিচে যান) ৩) আপনার স্ট্রোক প্রতিরোধ নিয়মিত চা খান। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, নিয়মিত চা খেলে আমাদের ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি। ৪) আপনার শরীরকে অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে করে আপনার ত্বকের বলিরেখা ও দূর হয়ে যাবে। ৫) আপনার ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি যদি নিয়মিত করেন তাহলে ঠোটেঁর কালো দাগ অনেকাংশে উঠে যাবে। ৬) টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে কিছু সময় যদি মুখে লাগিয়ে রাখলে রোদে জ্বলা ভাব অনেকাংশে কমে যাবে। ৭) আমাদের সকলের পরিচিত মধু নানাগুণের অধিকারী । আমাদে...